About US

SPONDON VOICE

"সত্য প্রচারে শব্দ দিয়েই বদলে দিতে আমাদের এই অগ্রযাত্রা । এই অগ্রযাত্রার পথিক আমি আপনি এবং মুহাম্মাদি সকল উম্মাহ।". এই শব্দে বদলে গিয়ে আরও বলিষ্ঠ শব্দে একে ছড়িয়ে দিতে আপনি প্রস্তুত তো? সাবসক্রাইব করে আমাদের পাশেই থাকুন ঃ

SPONDON VOICE

"সত্য প্রচারে শব্দ দিয়েই বদলে দিতে আমাদের এই অগ্রযাত্রা । এই অগ্রযাত্রার পথিক আমি আপনি এবং মুহাম্মাদি সকল উম্মাহ।". এই শব্দে বদলে গিয়ে আরও বলিষ্ঠ শব্দে একে ছড়িয়ে দিতে আপনি প্রস্তুত তো? সাবসক্রাইব করে আমাদের পাশেই থাকুন ঃ

SPONDON VOICE

"সত্য প্রচারে শব্দ দিয়েই বদলে দিতে আমাদের এই অগ্রযাত্রা । এই অগ্রযাত্রার পথিক আমি আপনি এবং মুহাম্মাদি সকল উম্মাহ।". এই শব্দে বদলে গিয়ে আরও বলিষ্ঠ শব্দে একে ছড়িয়ে দিতে আপনি প্রস্তুত তো? সাবসক্রাইব করে আমাদের পাশেই থাকুন ঃ

Archives

Blog Post

ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রাহিমাহুল্লাহ।

প্রশ্নঃ- (এক নারীর প্রশ্ন) রাসূলের নামায নামে বই, যেটা লিখেছেন নাসিরুদ্দীন আলবানী রাহ, অনুবাদ করেছেন সিরাজুল ইসলাম, এই বই থেকে আমি জানতে পারি নারী পুরুষের নামাযের ভেতর কোনো পার্থক্য নেই- এটা কি সহীহ? আমি পুরুষের মতো সিজদা করি দেখে একজন ১০০% নিশ্চয়তা দিয়েছেন যে আমার নামায হচ্ছে না!!

উত্তরঃ- বড় দুঃখজনক, আমরা অন্য সব ব্যাপারে কথা বলতে গিয়ে জেনে বলি। বিজ্ঞান বিষয়ে, মেডিসিন বিষয়ে কথা বলতে জেনে বলি। না জানলে বলতে ভয় পাই যে, বলে আবার ঠকব কিনা! কিন্তু দুর্ভাগ্য, দীনের ব্যাপারে আমরা সবাই মুর্খতার সাথেই কথা বলি। আপনি ঐ ব্যাক্তিকে জিজ্ঞেস করেন যে, কোন বইয়ে, কোন কিতাবে পেয়েছেন যে, ওরকম নামায পড়লে নামায হবে না? মাযহাবের হোক , কোনো বুযুর্গের হোক যেকোনো একটা বই দেখান তো!! সম্পুর্ণ না জেনে মুর্খতার সাথে আমরা ফতুয়া দিতে থাকি। অথচ আল্লাহ পাক কুরআনে এটাকে মহা পাপ বলেছেন যে, ‘আমার নামে, দীনের নামে, আন্দাযে কথা বলো না। ’ বোন জান্নাত যদি বাংগালির হাতে থাকতো তাহলে কেউ আমরা জান্নাতে যেতে পারতাম না। আলহামদুলিল্লাহ্ জান্নাতকে আল্লাহ নিজের হাতে রেখেছেন। আর আপনি শায়খ নাসিরুদ্দীন আলবানী রাহ, এর কথা বললেন। তিনি বর্তমান বিশ্বের অন্যতম শ্রেষ্ঠ মুহাদ্দীস এবং ফকীহও বটে। তিনি তার সিফাতু সালাতিন নাবি গ্রন্থে নারী পুরুষের সালাতের পার্থক্য নেই মর্মে একটা কথা এনেছেন ইবরাহীম নাখয়ী থেকে। ইবরাহীম নাখয়ী তাবেয়ী ফকীহ। মুলত ইবরাহীম নাখয়ীর এই বক্তব্যটা অন্যান্য গ্রন্থে একটু ভিন্নরকম রয়েছে। নারী পুরুষের নামাযে পার্থক্য আছে কী নেই এটি সাহাবিদের সময় থেকেই বিভিন্ন মতো পার্থক্য রয়েছে। হাদীস শরিফে নারী পুরুষের সালাতের পার্থক্যে তেমন কিছু বলা হয় নি। একটু দুর্বল হাদিসে মেয়েদের সাজদা একটু গোটাসোটা হয়ে করতে বলা হয়েছে। এই হাদীসটা মুরসাল সহীহ। সাহাবীর নাম নেই এজন্য দুর্বল। আর কোনো কোনো আরও দুর্বল হাদীসে মেয়েদের রুকু এবং বসার ক্ষেত্রে ভিন্নতার সুযোগ দেয়া হয়েছে। অবশ্য ছেলেদের মতো উঁচু হয়ে বসতে মেয়েদের প্রকৃতিতেও একটু কষ্ট হয়। আর এই পার্থক্যগুলো সবই মুস্তাহাব পর্যায়ের। কোনো নারী যদি পুরুষের মতো সালাত আদায় করে , এটাতে কোনো সমস্যা নাই। আবার এই হাদীস গুলোর ভিত্তিতে রুকু এবং সেজদা এবং বৈঠকে যদি একটু ভিন্নতা করে তাতেও সমস্যা নাই। কারণ সাহাবীদের যুগ থেকেই বিভিন্ন সাহাবি এব্যাপারে ভিন্নমত পোষন করেছেন। ______ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রাহিমাহুল্লাহ।

ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রাহিমাহুল্লাহ।

আমি ঝুঁকি নিতে চাই না.....

আমি ঝুঁকি নিতে চাই না। আমার বুদ্ধি, বিবেক, আকল, জ্ঞানের উপর আমার আস্থা নেই। অন্য কারো বুদ্ধি, বিবেক, জ্ঞান ও পাণ্ডিত্যের উপরেও নির্ভর করতে ভয় লাগে। শুধু নির্ভয়ে নির্ভাবনায় রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর উপরে নির্ভর করতে ভালো লাগে। আমি একেবারে নাদান বোকা অনুসারীর মতো হুবহু অবিকল অনুসরণ করতে চাই নবীয়ে আরাবী রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কে। আমাদের কাছে একটিই প্রশ্ন: এই কাজটি সুন্নাত কি না? রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এই কাজটিকে এভাবে করেছেন কি না বা করতে নির্দেশ দিয়েছেন কি না? যদি তাঁর সুন্নাত হিসাবে তা প্রমাণিত হয় আমি নিরুদ্বিগ্ন চিত্তে তা করব। আর যদি তিনি এভাবে করেছেন বলে প্রমাণিত না হয়, তাহলে আমি কখনই সেই কাজে কোনো সাওয়াব আছে বলে মনে করব না। আপনার অগণিত যুক্তি ও অকাট্য দলিল আমার কাছে মূল্যহীন। এছাড়া আমাদের বিশ্বাস, সুদৃঢ় বিশ্বাস, তিনি আমাদেরকে অন্ধকারে রেখে যাননি। কাজেই, কুরআন হাদীস ঘেটে, যুক্তি প্রমাণ দিয়ে নতুন নতুন ইবাদত বন্দেগি তৈরির কোনো প্রয়োজন আমাদের নেই। তিনি নিজে আচরণ ও কার্যের মাধ্যমে যা আমাদেরকে শিখিয়ে গিয়েছেন তা পালন করলেই পূর্ণতম সাওয়াব ও সর্বোচ্চ মর্যাদা অর্জন সম্ভব। সেগুলোই করতে পারছি না আবার নতুন কিছুর অবকাশ কোথায়? এহইয়াউস সুনান

ড.খন্দকার জাহাঙ্গীর রহিমাহুল্লাহ

আপনার মসজিদে সুদ খোর, ঘুষ খোর, বিড়ি খোর নামাজ পড়ে

আপনার মসজিদে সুদ খোর, ঘুষ খোর, বিড়ি খোর নামাজ পড়ে তাদের তো বলেন না মসজিদ বানিয়ে নামাজ পড়? একজন দীনি ভাই সহিহ হাদিস অনুযায়ী জোরে আমিন বলে রফউল ইদাইন করে তাকে মসজিদ থেকে বাহির করে দেন কে বলেছে আপনি হানাফী? হানাফী মাজহাবের কোন কিতাবে লেখা আছে জোরে আমিন বললে, বুকে হাত বাধলে, রফউল ইদাইন করলে মসজিদ থেকে বের করে দিতে হবে? আপনি মুসলিম নামে কলঙ্ক। ড.খন্দকার জাহাঙ্গীর রহিমাহুল্লাহ

Contact US